আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক বৈচারিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সার্বজনীন মানবাধিকারের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ প্রতিকার প্রার্থনা ও প্রাপ্তির সামর্থ্যকেই ন্যায়বিচারে প্রবেশাধিকার বলে সংজ্ঞায়িত করা যায়। আমরা বিশ্বাস করি, ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথ মসৃণ করে তুলতে আইন সহায়তা ও আইন সচেতনতা, সুশীল সমাজের সক্ষমতা বৃদ্ধি, আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সমান ও স্বচ্ছ অনুশীলন, বিচারব্যবস্থায় স্বচ্ছতা আনয়ন এবং পেশাদারত্বের সঙ্গে সেবাপ্রদান করার মাধ্যমে বৈচারিক সেবার মান সমুন্নত রাখা দরকার। আমরা জাতীয় পর্যায়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং সবার জন্য ন্যায়বিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।