বাংলাদেশের শতকরা ৫০ জন মানুষের প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক সেবালাভের সুযোগ নেই।
শিশুদের একুশ শতকের উপযোগী করে গড়ে তুলতে মানসম্মত শিক্ষা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের দাবি রাখে।
আমাদের ব্যায়সাশ্রয়ী শিক্ষা মডেল এশিয়া ও আফ্রিকার ৮টি দেশে পরিচালিত হচ্ছে। আমরাই বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি সেক্যুলার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছি। আমাদের স্কুলগুলোতে ১২ মিলিয়ন শিশু লেখাপড়া শেখার মাধ্যমে নিজেদের সম্ভাবনা বিকাশের সুযোগ পেয়েছে।
প্রাক্-শৈশব থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করি। আদিবাসী শিশুদের মাতৃভাষায় শিক্ষাদানের জন্য আমরা আলাদা পাঠক্রমের প্রয়োজনীয়তাকে চিহ্নিত করে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি।
আমরা সরকারের সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে স্কুল থেকে ঝরে পড়া দরিদ্র শিশুদের শিক্ষার দ্বিতীয় সুযোগ হিসেবে মৌলিক শিক্ষাদানে সহায়তা করি। এ ছাড়াও সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান, পাঠাগার ও মাধ্যমিক স্তরে কম্পিউটারকেন্দ্রিক শিক্ষাদানে সহায়তা করি।
বাংলাদেশ ও উগান্ডায় শিক্ষাবৃত্তি দেওয়ার পাশাপাশি আমরা বাংলাদেশ ও ফিলিপাইনের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিশুদের পাঠদানের জন্য শিক্ষাতরীর কার্যক্রম চালু করেছি। আমাদের কিশোরী কেন্দ্রগুলো থেকে কিশোরীরা জীবন ও কর্মমুখী শিক্ষা লাভ করে উপার্জনমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়।